edutechinfobd.blogspot.com |
ব্র্যাক পরিবারের শ্রদ্ধা
আপনাকে ধন্যবাদ, আবেদ ভাই
মানুষের জীবন কতটা অর্থবহ হতে পারে, তা আপনি আমাদের দেখিয়েছেন।
আমাদের বুকে আত্মবিশ্বাসের বীজ বুনে দিয়েছেন আপনি।
আমরা এখন অসম্ভবকে সম্ভব করতে শিখেছি।
আমরা শিখেছি কীভাবে প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিতে হয়,
শত ব্যর্থতার মাঝেও উঠে দাঁড়াতে হয়, না থেমে সামনে এগিয়ে যেতে হয়।
মানুষের ভেতরের সুপ্ত সম্ভাবনাকে চিনতে শিখেছি আমরা।
জানতে শিখেছি, প্রতিটি মানুষ কী অসীম সম্ভাবনার আধার!
মানুষের সামর্থ্য আর সম্ভাবনার ওপর বিশ্বাস গড়ে দেবার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
শোক আমাদের স্তব্ধ করেছে, একথা সত্য।
কিন্তু পরিস্থিতি যতই প্রতিকূল হোক, সামনে এগিয়ে যাওয়ার দীক্ষা তো
আপনিই আমাদের দিয়েছেন।
৪৭ বছর ধরে দারিদ্র্য আর বৈষম্যের বিরুদ্ধে অবিরাম যে লড়াই আপনি চালিয়ে গেছেন,
তা এখন আমাদের এগিয়ে নেওয়ার পালা।
সমতাপূর্ণ পৃথিবী গড়ে তোলার দায়িত্ব এখন আমাদের কাঁধে।
আমরা আপনার উত্তরাধিকারের
যোগ্য হয়ে ওঠার প্রতিজ্ঞা করছি।
স্যার ফজলে হাসান আবেদ ১৯৩৬ সালে বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬২ সালে
তিনি লন্ডনে অ্যাকাউন্টেন্সি বিষয়ে পড়াশোনা করেন এবং কস্ট ম্যানেজমেন্ট
অ্যাকাউন্টেন্ট হন। পাকিস্তান শেল অয়েল কোম্পানির সিনিয়র কর্পোরেট
এক্সিকিউটিভ হিসেবে কর্মরত থাকাকালে ১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড় এবং ১৯৭১ সালের
মুক্তিযুদ্ধ নাটকীয়ভাবে তাঁর জীবনের দিক পরিবর্তন করে দেয়। চাকরি ছেড়ে তিনি
লন্ডনে চলে যান। সেখানে তিনি মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ‘অ্যাকশন
বাংলাদেশ’ ও ‘হেলপ বাংলাদেশ’ নামে দুটো সংগঠন গড়ে তোলার উদ্যোগ নেন।
মুক্তিযুদ্ধ শেষে ১৯৭২ সালের শুরুর দিকে তিনি যখন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন, তখন দেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত। ভারত থেকে ফিরে আসা এক কোটি শরণার্থীর জন্য জরুরিভাবে ত্রাণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করার প্রয়োজন ছিল। স্যার ফজলে হাসান আবেদ তখন প্রত্যাগত শরণার্থীদের সহায়তায় দেশের উত্তর-পূর্বা লের প্রত্যন্ত এলাকায় ‘ব্র্যাক’ গড়ে তোলেন। দক্ষতা উন্নয়ন, কর্মসংস্থান ও ক্ষমতায়নের মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের জীবনমানের পরিবর্তন ঘটানো ছিল প্রতিষ্ঠানটির মূল লক্ষ্য।
ব্র্যাক এখন বিশ্বের এক নম্বর এনজিও যার কার্যক্রম এশিয়া ও আফ্রিকার এগারোটি দেশে পরিচালিত হচ্ছে। প্রভাব, উদ্ভাবন এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের বিবেচনায় জেনেভাভিত্তিক গণমাধ্যম সংগঠন ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০১৯ সালে টানা চতুর্থবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ ৫০০ এনজিওর মধ্যে প্রথম হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
সামাজিক ক্ষেত্রে অনন্যসাধারণ অবদানের জন্য স্যার ফজলে হাসান আবেদ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য পুরস্কারগুলোর মধ্যে রয়েছে শিক্ষা উন্নয়নে বিশ্বের সর্বোচ্চ পুরস্কার ইদান প্রাইজ (২০১৯), নেদারল্যান্ডের রাজা কর্তৃক রয়াল নাইটহুড উপাধি (২০১৯), লেগো অ্যাওয়ার্ড (২০১৮), লাউদাতে সি’ অ্যাওয়ার্ড (২০১৭), হোসে এডগারডো ক্যাম্পোস কোলাবোরেটিভ লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড, দক্ষিণ এশিয়া অ ল (২০১৬), টমাস ফ্রান্সিস জুনিয়র মেডেল অব গ্লোবাল পাবলিক হেলথ পুরস্কার (২০১৬), ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ (২০১৫), ট্রাস্ট উইমেন হিরো অ্যাওয়ার্ড (২০১৪), অর্ডার অব সিভিল মেরিট (অর্ডেন ডেল মেরিটো সিভিল, ২০১৪), লেভ তলস্তয় স্বর্ণপদক (২০১৪), ওপেন সোসাইটি প্রাইজ (২০১৩), শিক্ষার জন্য ওয়াইজ প্রাইজ (২০১১), আন্ট্রপ্রেনর ফর দ্য ওয়ার্ল্ড (২০০৯), ডেভিড রকফেলার ব্রিজিং লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড (২০০৮) ক্লিনটন গ্লোবাল সিটিজেনশিপ অ্যাওয়ার্ড (২০০৭), হেনরি আর. ক্রাভিস প্রাইজ ইন লিডারশিপ (২০০৭), দারিদ্র্য দূরীকরণ ও সামাজিক উন্নয়নে অবদানের জন্য পল্লীকর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) কর্তৃক আজীবন সম্মাননা (২০০৭), মানব উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য ইউএনডিপি মাহবুবুল হক অ্যাওয়ার্ড (২০০৪), গেটস অ্যাওয়ার্ড ফর গ্লোবাল হেলথ (২০০৪), গ্লেইটসম্যান ফাউন্ডেশন পুরস্কার (২০০৩), দ্য শোয়াব ফাউন্ডেশন সোশ্যাল আন্ট্রপ্রেনরশিপ অ্যাওয়ার্ড (২০০৩), ওলফ পামে অ্যাওয়ার্ড (২০০১), ইন্টারঅ্যাকশন হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাওয়াার্ড (১৯৯৮), অ্যালানশন ফেইনস্টেইন ওয়ার্ল্ড হাঙ্গার পুরস্কার (১৯৯০), ইউনেস্কো নোমা পুরস্কার (১৯৮৫) এবং কমিউনিটি লিডারশিপের জন্য রামন ম্যাগসেসে অ্যাওয়ার্ড (১৯৮০)।
‘অশোকা’ ফজলে হাসান আবেদকে অন্যতম ‘গ্লোবাল গ্রেট’ স্বীকৃতিতে ভূষিত করেছে। তিনি এই প্রতিষ্ঠানের ‘গ্লোবাল অ্যাকাডেমি ফর সোশ্যাল আন্ট্রপ্রেনরশিপ’-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দারিদ্র্য হ্রাসে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ব্রিটিশ ক্রাউন ২০০৯ সালে তাঁকে দ্য মোস্ট ডিস্টিংগুইশড অর্ডার অব সেন্ট মাইকেল অ্যান্ড সেন্ট জর্জ উপাধিতে ভূষিত করেন। বিশ্বের স্বল্পোন্নত দেশগুলোয় সহায়তার ক্ষেত্রে জাতিসংঘ মহাসচিবকে পরামর্শ প্রদানে নিযুক্ত ‘বিশ্বের স্বনামধন্য ব্যক্তিবর্গ’ তালিকায় ২০১০ সালে স্যার ফজলে অন্তর্ভুক্ত হন। ২০১৪ এবং ২০১৭ সালে ‘ফরচুন ম্যাগাজিন’ কর্তৃক বিশ্বের ৫০ জন সর্বশ্রেষ্ঠ নেতার তালিকায় তাঁর নাম অন্তর্ভুক্ত হয়।
স্যার ফজলে হাসান আবেদ বহু সম্মানসূচক ডিগ্রি পেয়েছেন। এর মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি থেকে ‘ডক্টর অব লজ’ (২০১৪), যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে ‘ডক্টর অব লেটার্স’ (২০০৯), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে ‘ডক্টর অব লজ’ (২০০৮) এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল ইউনিভার্সিটি থেকে ‘ডক্টরেট অব হিউমেন লেটার্স’ (২০০৭) উল্লেখযোগ্য।
অসামান্য সফল এক প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক এনজিও। বলা যেতে পারে অপ্রতিরোধ্য। প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে লক্ষাধিক কর্মী ও ১১ থেকে ১৩ কোটি বেনিফিসিয়ারি বা স্বত্বভোগী। শুধু এনজিও হিসেবে নয়, এনজিও-র সাথে যোগ হয়েছে আরো কয়েকটা স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। যে প্রতিষ্ঠানগুলোও শহর কিংবা গ্রামীন জনপদে পেয়েছে অকুন্ঠ আস্থা ও জনপ্রিয়তা। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো-
জাতি এই মহান মানুষটিকে স্মরণ করবে চিরকাল। প্রতিটি মানুষ তাকে অনুসরণ করতে পারে নিজের স্বপ্ন পূরণের আদর্শ হিসেবে। অনুপ্রাণিত হওয়ার মতো এমন ব্যক্তিত্ব হোক তরুণ প্রজন্মের স্বপ্ন নায়ক। দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিতে এবং নিজেকে যোগ্য করে তোলবার মতো প্রাণশক্তি তো এমন মানুষকে অনুসরণ করাতেই নিহিত। সফল হউক ব্র্যাকের দরিদ্র বিমোচন মহা কর্মযজ্ঞ। দারিদ্র্যতার অভিশাপ থেকে মুক্তি পাক বিশ্বব্যাপী দরিদ্র জনগোষ্ঠী।
বর্ণাঢ্য জীবনবৃত্তান্ত ও পুরস্কার
মুক্তিযুদ্ধ শেষে ১৯৭২ সালের শুরুর দিকে তিনি যখন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন, তখন দেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত। ভারত থেকে ফিরে আসা এক কোটি শরণার্থীর জন্য জরুরিভাবে ত্রাণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করার প্রয়োজন ছিল। স্যার ফজলে হাসান আবেদ তখন প্রত্যাগত শরণার্থীদের সহায়তায় দেশের উত্তর-পূর্বা লের প্রত্যন্ত এলাকায় ‘ব্র্যাক’ গড়ে তোলেন। দক্ষতা উন্নয়ন, কর্মসংস্থান ও ক্ষমতায়নের মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের জীবনমানের পরিবর্তন ঘটানো ছিল প্রতিষ্ঠানটির মূল লক্ষ্য।
ব্র্যাক এখন বিশ্বের এক নম্বর এনজিও যার কার্যক্রম এশিয়া ও আফ্রিকার এগারোটি দেশে পরিচালিত হচ্ছে। প্রভাব, উদ্ভাবন এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের বিবেচনায় জেনেভাভিত্তিক গণমাধ্যম সংগঠন ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০১৯ সালে টানা চতুর্থবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ ৫০০ এনজিওর মধ্যে প্রথম হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
সামাজিক ক্ষেত্রে অনন্যসাধারণ অবদানের জন্য স্যার ফজলে হাসান আবেদ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য পুরস্কারগুলোর মধ্যে রয়েছে শিক্ষা উন্নয়নে বিশ্বের সর্বোচ্চ পুরস্কার ইদান প্রাইজ (২০১৯), নেদারল্যান্ডের রাজা কর্তৃক রয়াল নাইটহুড উপাধি (২০১৯), লেগো অ্যাওয়ার্ড (২০১৮), লাউদাতে সি’ অ্যাওয়ার্ড (২০১৭), হোসে এডগারডো ক্যাম্পোস কোলাবোরেটিভ লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড, দক্ষিণ এশিয়া অ ল (২০১৬), টমাস ফ্রান্সিস জুনিয়র মেডেল অব গ্লোবাল পাবলিক হেলথ পুরস্কার (২০১৬), ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ (২০১৫), ট্রাস্ট উইমেন হিরো অ্যাওয়ার্ড (২০১৪), অর্ডার অব সিভিল মেরিট (অর্ডেন ডেল মেরিটো সিভিল, ২০১৪), লেভ তলস্তয় স্বর্ণপদক (২০১৪), ওপেন সোসাইটি প্রাইজ (২০১৩), শিক্ষার জন্য ওয়াইজ প্রাইজ (২০১১), আন্ট্রপ্রেনর ফর দ্য ওয়ার্ল্ড (২০০৯), ডেভিড রকফেলার ব্রিজিং লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড (২০০৮) ক্লিনটন গ্লোবাল সিটিজেনশিপ অ্যাওয়ার্ড (২০০৭), হেনরি আর. ক্রাভিস প্রাইজ ইন লিডারশিপ (২০০৭), দারিদ্র্য দূরীকরণ ও সামাজিক উন্নয়নে অবদানের জন্য পল্লীকর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) কর্তৃক আজীবন সম্মাননা (২০০৭), মানব উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য ইউএনডিপি মাহবুবুল হক অ্যাওয়ার্ড (২০০৪), গেটস অ্যাওয়ার্ড ফর গ্লোবাল হেলথ (২০০৪), গ্লেইটসম্যান ফাউন্ডেশন পুরস্কার (২০০৩), দ্য শোয়াব ফাউন্ডেশন সোশ্যাল আন্ট্রপ্রেনরশিপ অ্যাওয়ার্ড (২০০৩), ওলফ পামে অ্যাওয়ার্ড (২০০১), ইন্টারঅ্যাকশন হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাওয়াার্ড (১৯৯৮), অ্যালানশন ফেইনস্টেইন ওয়ার্ল্ড হাঙ্গার পুরস্কার (১৯৯০), ইউনেস্কো নোমা পুরস্কার (১৯৮৫) এবং কমিউনিটি লিডারশিপের জন্য রামন ম্যাগসেসে অ্যাওয়ার্ড (১৯৮০)।
‘অশোকা’ ফজলে হাসান আবেদকে অন্যতম ‘গ্লোবাল গ্রেট’ স্বীকৃতিতে ভূষিত করেছে। তিনি এই প্রতিষ্ঠানের ‘গ্লোবাল অ্যাকাডেমি ফর সোশ্যাল আন্ট্রপ্রেনরশিপ’-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দারিদ্র্য হ্রাসে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ব্রিটিশ ক্রাউন ২০০৯ সালে তাঁকে দ্য মোস্ট ডিস্টিংগুইশড অর্ডার অব সেন্ট মাইকেল অ্যান্ড সেন্ট জর্জ উপাধিতে ভূষিত করেন। বিশ্বের স্বল্পোন্নত দেশগুলোয় সহায়তার ক্ষেত্রে জাতিসংঘ মহাসচিবকে পরামর্শ প্রদানে নিযুক্ত ‘বিশ্বের স্বনামধন্য ব্যক্তিবর্গ’ তালিকায় ২০১০ সালে স্যার ফজলে অন্তর্ভুক্ত হন। ২০১৪ এবং ২০১৭ সালে ‘ফরচুন ম্যাগাজিন’ কর্তৃক বিশ্বের ৫০ জন সর্বশ্রেষ্ঠ নেতার তালিকায় তাঁর নাম অন্তর্ভুক্ত হয়।
স্যার ফজলে হাসান আবেদ বহু সম্মানসূচক ডিগ্রি পেয়েছেন। এর মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি থেকে ‘ডক্টর অব লজ’ (২০১৪), যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে ‘ডক্টর অব লেটার্স’ (২০০৯), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে ‘ডক্টর অব লজ’ (২০০৮) এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল ইউনিভার্সিটি থেকে ‘ডক্টরেট অব হিউমেন লেটার্স’ (২০০৭) উল্লেখযোগ্য।
ইতিকথা
ব্র্যাক ব্যাংক, আড়ং, আড়ং ডেইরি এবং বিকাশ (অর্থ লেনদেনের জন্য মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা)।
জাতি এই মহান মানুষটিকে স্মরণ করবে চিরকাল। প্রতিটি মানুষ তাকে অনুসরণ করতে পারে নিজের স্বপ্ন পূরণের আদর্শ হিসেবে। অনুপ্রাণিত হওয়ার মতো এমন ব্যক্তিত্ব হোক তরুণ প্রজন্মের স্বপ্ন নায়ক। দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিতে এবং নিজেকে যোগ্য করে তোলবার মতো প্রাণশক্তি তো এমন মানুষকে অনুসরণ করাতেই নিহিত। সফল হউক ব্র্যাকের দরিদ্র বিমোচন মহা কর্মযজ্ঞ। দারিদ্র্যতার অভিশাপ থেকে মুক্তি পাক বিশ্বব্যাপী দরিদ্র জনগোষ্ঠী।
0 comments:
__আপনার মতামত নিচে লিখুন। ধন্যবাদ।__