Thursday, May 6, 2021

চাকরির পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ বাক্য সংকোচন

১. অকালে পক্ক হয়েছে যা— অকালপক্ব।
২. অনুতে (পশ্চাতে) জন্মেছে যে— অনুজ।
৩. অভিজ্ঞতার অভাব আছে যার— অনভিজ্ঞ।
৪. অহংকার নেই যার— নিরহংকার।
৫. আচারে নিষ্ঠা আছে যার— আচারনিষ্ঠ।
৬. আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত আদ্যন্ত— আদ্যোপান্ত ।
৭. আপনাকে কেন্দ্র করে চিন্তা— আত্মকেন্দ্রিক।
৮. ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি— ইতিহাসবেত্তা।
৯. ইতিহাস রচনা করেন যিনি— ঐতিহাসিক।
১০. ইন্দ্রিয়কে জয় করেন যিনি— জিতেন্দ্রিয়।
১১. ঈষৎ আমিষ (আঁষ) গন্ধ যার— আঁষটে।
১২. উপকারীর অপকার করে যে— কৃতঘ্ন।
১৩. উপকারীর উপকার স্বীকার করে না যে— অকৃতজ্ঞ।
১৪. উপকারীর উপকার স্বীকার করে যে— কৃতজ্ঞ।
১৫. এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত— একাদিক্রমে।
১৬. কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী— কর্মঠ।
১৭. কোনাে ভাবেই যা নিবারণ করা যায় না— অনিবার্য।
১৮. চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত— চাক্ষুষ।
১৯. জীবিত থেকেও যে মৃত— জীবন্মৃত।
২০. তল স্পর্শ করা যায় না যার— অতলস্পর্শী।
২১. পা থেকে মাথা পর্যন্ত— আপাদমস্তক।
২২. ফল পাকলে যে গাছ মরে যায়— ওষধি।
২৩. যা অতি দীর্ঘ নয়— নাতিদীর্ঘ।
২৪. যা কষ্টে জয় করা যায়— দুর্জয়।
২৫. যা কষ্টে লাভ করা যায়— দুর্লভ।
২৬. যা কোথাও উঁচু কোথাও নিচু— বন্ধুর।
২৭. যা ক্রমশ বর্ধিত হচ্ছে— বর্ধিষ্ণু।
২৮. যা খুব শীতল বা উষ্ণ নয়— নাতিশীতােষ্ণ।
২৯. যা দীপ্তি পাচ্ছে— দেদীপ্যমান।
৩০. যা পূর্বে ছিল এখন নেই— ভূতপূর্ব।
৩১.যা পূর্বে দেখা যায় নি— অদৃষ্টপূর্ব।
৩২. যা পূর্বে শােনা যায় নি— অশ্রুতপূর্ব।
৩৩. যা বলা হয় নি— অনুক্ত।
৩৪. যা বলার যােগ্য নয়— অকথ্য।
৩৫. যার অন্য উপায় নেই— অনন্যোপায়।
৩৬. যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে— প্রত্যুৎপন্নমতি।
৩৭. যার বংশ পরিচয় এবং স্বভাব কেউই জানে না— অজ্ঞাতকুলশীল।
৩৮. যার সর্বস্ব হারিয়ে গেছে সর্বহারা— হৃতসর্বস্ব।
৩৯. যিনি বক্তৃতা দানে পটু— বাগ্মী।
৪০. যে ক্রমাগত রােদন করছে— রােরুদ্যমান।
৪১. যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে— বীরপ্রসূ।
৪২. যে নারীর সন্তান বাঁচে না— মৃতবৎসা।
৪৩. যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ— শ্বাপদসংকুল।
৪৪. যে বিষয়ে কোনাে বিতর্ক (বা বিসংবাদ) নেই— অবিসংবাদিত।
৪৫. যে রব শুনে এসেছে— রবাহুত
৪৬. যে রােগ নির্ণয় করতে হাতড়িয়ে ক্লান্ত— হাতুড়ে
৪৭. লাভ করার ইচ্ছা— লিপ্সা।
৪৮. সকলের জন্য প্রযােজ্য— সর্বজনীন।
৪৯. হনন করার ইচ্ছা— জিঘাংসা
৫০. অক্ষির সমক্ষে বর্তমান— প্রত্যক্ষ।
৫১. অনেকের মধ্যে একজন— অন্যতম।
৫২. আকাশে বেড়ায় যে আকাশচারী— খেচর।
৫৩. আপনাকে যে পণ্ডিত মনে করে— পণ্ডিতম্মন্য।
৫৪. আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার— আস্তিক।
৫৫. আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার— নাস্তিক।
৫৬. একই মাতার উদরে জাত যে— সহােদর।
৫৭. দিনে যে একবার আহার করে— একাহারী।
৫৮. নদী মেখলা যে দেশের— নদীমেখলা।
৫৯. নষ্ট হওয়াই স্বভাব যার— নশ্বর।
৬০. নৌকা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে— নাবিক।
৬১. বিদেশে থাকে যে— প্রবাসী।
৬২. বিশ্বজনের হিতকর— বিশ্বজনীন।
৬৩. মৃতের মতাে অবস্থা যার— মুমূর্ষ।
৬৪. যা অধ্যয়ন করা হয়েছে— অধীত।
৬৫. যা আঘাত পায়নি— অনাহত।
৬৬. যা উদিত হচ্ছে— উদীয়মান।
৬৭. যা কখনাে নষ্ট হয় না— অবিনশ্বর।
৬৮. যা চিন্তা করা যায় না অচিন্তনীয়— অচিন্ত্য।
৬৯. যা জলে ও স্থলে চরে— উভচর।
৭০. যা জলে চরে— জলচর।
৭১. যা থলে চরে— থলচর।
৭২. যা দমন করা কষ্টকর— দুর্দমনীয়।
৭৩. যা দমন করা যায় না — দম্য।
৭৪. যা নিবারণ করা কষ্টকর— দুর্নিবার।
৭৫. যা বার বার দুলছে— দোদুল্যমান।
৭৬. ক্ষুদ্র ফেঁড়া— ফুসকুড়ি।
৭৭. ক্ষুদ্র বা নিচু কাঠের আসন— পিড়ি।
৭৮. ক্ষুদ্র বাগান— বাগিচা।
৭৯. ক্ষুদ্র বিন্দু— ফুটকি।
৮০. ক্ষুদ্র মৃৎপাত্র— ভঁড়।
৮১. ক্ষুদ্র রথ— রথার্ভক।
৮২. ক্ষুদ্র রাজা— রাজড়া।
৮৩. ক্ষুদ্র লতা— লতিকারুকার।
৮৪. ক্ষুদ্র লেবু— পাতিলেবু।
৮৫. ক্ষুদ্র শিয়াল— খেকশিয়াল।
৮৬. ক্ষুদ্র হাঁস— পাতিহাঁস।
৮৭. ক্ষুদ্রকায় ঘোড়া— টাটু।
৮৮. গদ্যপদ্যময় কাব্য— চম্পু।
৮৯. গমন করার ইচ্ছা— জিগমিষা।
৯০. গম্ভীর ধ্বনি— মন্দ্র।
৯১. গরুর খুরে চিহ্নিত স্থান— গোষ্পদ।
৯২. গুরু বাসগৃহ— গুরুকুল।
৯৩. ঘরের অভাব— হা-ঘর
৯৪. চতুরঙ্গ অষ্টপ্রহর (সারা দিন) ব্যবহার্য যা— আটপৌরে।
৯৫. চার অভ্রান্ত জ্ঞান— প্রমা।
৯৬. চৈত্র মাসে উৎপন্ন ফসল— চৈতালি।
৯৭. চোখের কোণ— অপাঙ্গ।
৯৮. জয় করার ইচ্ছা— জিগীষা।
৯৯. জয়ের জন্য যে উৎসব— জয়ন্তী।
১০০. জলপানের জন্য দেয় অর্থ— জলপানি (বৃত্তি)।
১০১. জলে ও স্থলে চরে যে— উভচর।
১০২. জানবার ইচ্ছা— জিজ্ঞাসা।
১০৩ জ্বল জ্বল করছে যা জাজ্বল্যমান।
১০৪. জ্বলছে যে অর্চি (শিখা)— জ্বলদর্চি।
১০৫. ঠেঙিয়ে ডাকাতি করে যারা— ঠ্যাঙারে।
১০৬. তুরিত গমন করতে পারে যে— তুরগ (ঘোড়া)।
১০৭. তৃণাচ্ছাদিত ভূমি— শাল।
১০৮. ত্রাণ লাভ করার ইচ্ছা— তিতীর্ষা।
১০৯. দমন করা কষ্টকর যাকে— দুর্দমনীয়।
১১০. দমন করা যায় না যাকে— অদম্য।
১১১. দান করার ইচ্ছা— দিৎসা।
১১২. দিনের অপর ভাগ— অপরাহু।
১১৩. দিনের পূর্ব ভাগ— পূর্বাহ।
১১৪. দিনের মধ্য ভাগ— মধ্যাহ্ন।
১১৫. দিনের সায় (অবসান) ভাগ— সায়াহ্ন।
১১৬. দুয়ের মধ্যে একটি— অন্যতর।
১১৭. দেখবার ইচ্ছা— দিদৃক্ষা।
১১৮. দেখে চোখের আশা মেটে না যাকে— অতৃপ্তদৃশ্য।
১১৯. দ্বারে থাকে যে— দৌবারিক।
১২০. ধনুকের ধ্বনি— টঙ্কার।
১২১. ধন্যবাদের যােগ্য— ধন্যবাদাহ।
১২২. ধর্মপুরুষ বা সন্ন্যাসীর পর্যটন— পরিব্রাজন।
১২৩. ধর্মীয় কাজ করার জন্য তীর্থভ্রমণ— প্রব্রজ্যা।
১২৪. ধুর (তীক্ষ্ণ বুদ্ধি) ধারণ করে যে— ধুরন্ধর।
১২৫. নষ্ট হওয়া স্বভাব যার— নশ্বর।
১২৬. নারীর কটিভূষণ— রশনা।
১২৭. নারীর কোমরবেষ্টনিভূষণ— মেখলা।
১২৮. নারীর লীলাময়ী নৃত্য— লাস্য।
১২৯. নিতান্ত দগ্ধ হয় যে সময়ে (গ্রীষ্মকাল)— নিদাঘ।
১৩০. নিন্দা করার ইচ্ছা— জুগুপ্সা।
১৩১. নির্মাণ করার ইচ্ছা— নির্মিসা।
১৩২. নীল বর্ণ পদ্ম— ইন্দির।
১৩৩. নূপুরের ধ্বনি— নিকৃণ।
১৩৪. ন্যায় শাস্ত্র জানেন যিনি— নৈয়ায়িক।
১৩৫. পঁচিশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব রজত— জয়ন্তী।
১৩৬. পঙক্তিতে বসার অনুপযুক্ত— অপাঙতেয়।
১৩৭. পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব সুবর্ণ— জয়ন্তী।
১৩৮. পত্নী বর্তমান থাকা সত্ত্বেও পুনর্বিবাহ— অধিবেদন।
১৩৯. পত্নীর সাথে বর্তমান— সপত্নীক।
১৪০. পদ্মের উঁটা বা নাল— মৃণাল।
১৪১. পদ্মের ঝাড় বা মৃণালসমূহ— মৃণালিনী।
১৪২. পদ্মের ন্যায় অক্ষি বা চোখ— পুণ্ডরীকাক্ষ।
১৪৩. পরকে (কোকিল শাবক) পালন করে যে— পরভৃৎ (কাক)।
১৪৪. পরের (কাকের) দ্বারা প্রতিপালিত যে— পরভৃত (কোকিল)।
১৪৫. পা দিয়ে যে চলে না— পন্নগ (সর্প)।
১৪৬. পা ধােয়ার জল— পাদ্য।
১৪৭. পান করার ইচ্ছা— পিপাসা।
১৪৮. পিতৃগৃহবাসিনী— চিরন্টী।
১৪৯. পুণ্যকর্ম সম্পাদনের জন্য শুভ দিন— পুণ্যাহ।
১৫০. পুরুষের উদ্দাম নৃত্য— তাণ্ডব।
১৫১. পুরুষের কটিবন্ধ— সরাসন।
১৫২. পুরুষের কর্ণভূষণ— বীরবৌলি।
১৫৩. পূর্ব ও পরের অবস্থা— পৌর্বাপর্যয়।
১৫৪. পেঁচা বা উলুকের ডাক— হ্যাকার।
১৫৫. পৌষ মাসে উৎপন্ন ফসল— পৌষালি।
১৫৬. প্রতিকার করার ইচ্ছা— প্রতিচিকীর্ষা।
১৫৭. প্রতিবিধান করার ইচ্ছা— প্রতিবিধিৎসা।
১৫৮. প্রবেশ করার ইচ্ছা— বিবক্ষা।
১৫৯. প্রশংসার যােগ্য— প্রশংসাৰ্য।
১৬০. প্রাণ ওষ্ঠাগত হবার মতাে অবস্থা— লবেজান।
১৬১. প্রায় প্রভাত হয়েছে এমন— প্রভাতকল্পা।
১৬২. প্রিয় কাজ করার ইচ্ছা— প্রিয়চিকীর্ষা।
১৬৩. ফুল হতে জাত— ফুলেল
১৬৪. ফেলে দেবার যােগ্য— ফেনায়ক
১৬৫. বড় ভাই থাকতে ছােট ভাইয়ের বিয়ে— পরিবেদন।
১৬৬. বন্দুক বা তির ছোড়ার অনুশীলনের জন্য স্থাপিত এ লক্ষ্য— চাঁদমারি
১৬৭. বহু গৃহ থেকে ভিক্ষা সংগ্রহ করা— মাধুকরী/মধুকরী
১৬৮. বাঘের চর্ম— কৃত্তি
১৬৯. বাতাসে (ক-তে) চরে যে— কপােত
১৭০. বাদ্যযন্ত্রের ধ্বনি— ঝংকার
১৭১. বাস করার ইচ্ছা— বিবৎসা
১৭২. বিজয় লাভের ইচ্ছা— বিজিগীষা
১৭৩. বিশেষ খ্যাতি আছে যার— বিখ্যাত
১৭৪. বিহায়সে (আকাশ) বিচরণ করে যে— বিহগ/বিহঙ্গ
১৭৫. বীরের গর্জন— হুঙ্কার
১৭৬. বেঁচে থাকার ইচ্ছা— জিজীবিষা।
১৭৭. ভােজন করার ইচ্ছা— বুভুক্ষা
১৭৮. ভুজের সাহায্যে (এঁকে বেঁকে) চলে যে— ভুজগ/ভুজঙ্গ(স)
১৭৯. ভুলহীন ঋষি বাক্য— আপ্তবাক্য
১৮০. ভ্রমরের শব্দ— গুঞ্জন।
১৮১. ময়ূরের ডাক— কেকা
১৮২. মশত বর্ণ পদ— পৰীক
১৮৩. মাছিও প্রবেশ করে না যেখানে— নির্মক্ষিক
১৮৪. মাটিতে গড়াগড়ি দিচ্ছে এমন— উপবৃত্ত
১৮৫. মাণের যােগ্য— ঘেয়।
১৮৬. মান্যব্যক্তি বিদায়কালে কিছুদূর এগিয়ে দেওয়া— অনুব্রজন
১৮৭. মান্যব্যক্তিকে অভ্যর্থনার জন্য কিছুদূর এগিয়ে যাওয়া— প্রত্যুৎগমন
১৮৮. মায়া (ছল) জানে না যে— অমায়িক
১৮৯. মাসের শেষ দিন— সংক্রান্তি।
১৯০. মােরগের ডাক— শকুনিবাদ
১৯১. মিলনের ইচ্ছায় নায়ক বা নায়িকার সঙ্কেত স্থানে গমন— অভিসার
১৯২. মুক্তি পেতে ইচ্ছা— মুমুক্ষা
১৯৩. মৃত্তিকার দ্বারা নির্মিত— মৃন্ময়
১৯৪. যা অতিক্রম করা যায় না— অনতিক্রম্য
১৯৫. যা অনুভব করা হচ্ছে— অনুভূয়মান
১৯৬. যা অপনয়ন (দূর) করা কষ্টকর— দূরপনেয়
১৯৭. যা অপনয়ন (দূর) করা যায় না— অনপনেয়
১৯৮. যা অস্ত যাচ্ছে— অস্তায়মান
১৯৯. যা আগুনে পােড়ে না— অগ্নিসহ।
২০০. যা আঘাত পায় নি— অনাহত
২০১. যা আহুত (ডাকা) হয় নি— অনাহুত
২০২. যা উচ্চারণ করা কঠিন— দুরুচ্চার্য।
২০৩. যা উচ্চারণ করা যায় না— অনুচ্চার্য।
২০৪. যা উপলব্ধি করা যাচ্ছে— উপলভ্যমান
২০৫. যা ক্রমশ ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে— ক্ষীয়মাণ।
২০৬. যা ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে— অপসৃয়মাণ
২০৭. যা ক্রমশ বিস্তীর্ণ হচ্ছে— ক্রমবিস্তাৰ্যমান
২০৮. যা ক্রয় করার যােগ্য— ক্রেয়
২০৯. যা চিবিয়ে খাবার যােগ্য— চর্ব
২১১ যা চেটে খাবার যােগ্য— লেহ্য।
২১০. যা চুষে খাবার যােগ্য— চোষ্য।
২১২. যা জল দেয়— জলদ (মেঘ)
২১৩. যা ধারণ বা পােষণ করে— ধর্ম।
২১৪. যা নিজের দ্বারা অর্জিত— স্বােপার্জিত
২১৫. যা পান করার যােগ্য— পেয়।
২১৬. যা পুনঃ পুনঃ দীপ্তি পাচ্ছে— দেদীপ্যমান
২১৭. যা পুনঃ পুনঃ দুলছে— দোদুল্যমান
২১৮. যা পূর্বে কখনাে হয় নি— অভূতপূর্ব
২১৯. যা পূর্বে চিন্তা করা যায় নি— অচিন্তিতপূর্ব
২২০. যা প্রকাশ করা হয় নি— অব্যক্ত
২২১. যা প্রতিরােধ করা যায় না— অপ্রতিরােধ্য।
২২২. যা প্রমাণ করা যায় না— অপ্রমেয়
২২৩. যা বচন / বাক্যে প্রকাশযােগ্য নয়— অনির্বচনীয়
২২৪. যা বলা হচ্ছে— বক্ষ্যমাণ
২২৫. যা বহন করা হচ্ছে— নীয়মান
২২৬. যা বিক্রয় করার যােগ্য— বিক্রেয়
২২৭. যা মাটি ভেদ করে ওঠে— উদ্ভিদ।
২২৮. যা মুছে ফেলা যায় না— দুর্মোচ্য
২২৯. যা শল্য-ব্যথা দূরীকৃত করে— বিশল্যকরণী
২৩০. যা সহজে জানা যায় না— দুয়ে ।
২৩১. যার অর্থ নেই— অর্থহীন
২৩২. যার ঈহা (চেষ্টা) নেই— নিরীহ
২৩৩. যার কোনাে তিথি নেই— অতিথি
২৩৪. যার চারদিকে স্থল— হ্রদ
২৩৫. যার দাড়ি গোঁফ উঠে নি— অজাতশত্রু
২৩৬. যার দুই দিক বা চার দিকে জল— দ্বীপ
২৩৭. যার দুটি মাত্র দাঁত— দ্বিরদ (হাতি)
২৩৮. যার দুবার জন্ম হয়— দ্বিজ
২৩৯. যার দুহাত সমান চলে— সব্যসাচী
২৪০. যার পুত্র নেই— অপুত্রক
২৪১. যার পূর্বজন্মের কথা স্মরণ আছে— জাতিস্মর
২৪২. যার বরাহের (শূকর) মতাে খুর— বরাখুরে
২৪৩. যার বেশবাস সংবৃত নয়— অসংবৃত
২৪৪. যার শুভ ক্ষণে জন্ম— ক্ষণজন্মা
২৪৫. যিনি অতিশয় হিসাবি— পাটোয়ারি
২৪৬. যুদ্ধ থেকে যে বীর পালায় না— সংশপ্তক
২৪৭. যুদ্ধে স্থির থাকেন যিনি— যুধিষ্ঠির
২৪৮. যে (পুরুষ) দ্বার পরিগ্রহ করে নি— অকৃতদার
২৪৯. যে (পুরুষ) দ্বার পরিগ্রহ করেছে— কৃতদার
২৫০. যে (পুরুষ) প্রথম স্ত্রী জীবিত থাকতে দ্বিতীয় দার পরিগ্রহ করেছে— অধিবেত্তা
২৫১. যে অগ্র-পশ্চাৎ চিন্তা না-করে কাজ করে— অবিমৃশ্যকারী
২৫২. যে অন্য দিকে মন দেয় না— অনন্যমনা
২৫৩. যে অপরের লেখা চুরি করে নিজনামে চালায়— কুম্ভীলক
২৫৪. যে আকৃষ্ট হচ্ছে— কৃষ্যমাণ
২৫৫. যে আপনাকে কৃতার্থ মনে করে— কৃতার্থম্মন্য
২৫৬. যে আপনাকে পণ্ডিত মনে করে— পণ্ডিতম্মন্য
২৫৭. যে আপনাকে হত্যা করে— আত্মঘাতী
২৫৮. যে আলােতে কুমুদ ফোটে— কৌমুদী
২৫৯. যে গমন করে না— নগ
২৬০. যে গাঁজায় নেশা করে গেঁজেল
২৬১. যে গাভি প্রসবও করে না, দুধও দেয় না— গােবশা।
২৬২. যে গৃহের বাইরে রাত্রিযাপন করতে ভালােবাসে— বারমুখাে ।
২৬৩. যে জমিতে দুবার ফসল হয়— দো-ফসলি
২৬৪. যে জমিতে ফসল জন্মায় না— ঊষর
২৬৫. যে তির নিক্ষেপে পটু— তিরন্দাজ
২৬৬. যে দিন তিন তিথির মিলন ঘটে— ত্র্যহস্পর্শ
২৬৭. যে নারী (বা গাভী) দুগ্ধবতী— পয়স্বিনী
২৬৮. যে নারী অঘটন ঘটাতে পারদর্শী— অঘটনঘটনপটিয়সী
২৬৯. যে নারী অতি উজ্জ্বল ও ফর্সা— মহাশ্বেতা
২৭০. যে নারী অপরের দ্বারা প্রতিপালিতা— পরভৃতা বা পরভৃতিকা
২৭১. যে নারী আনন্দ দান করে— বিনােদিনী
২৭২. যে নারী একবার সন্তান প্রসব করেছে— কাকবন্ধ্যা
২৭৩. যে নারী কহলপ্রিয়— খাপ্তানী
২৭৪. যে নারী চিত্রে অর্পিতা বা নিবদ্ধা— চিত্রার্পিতা
২৭৫. যে নারী দেহ সৌষ্ঠব সম্পন্না— অঙ্গনা
২৭৬. যে নারী পূর্বে অন্যের স্ত্রী ছিল— অন্যপূর্বা
২৭৭. যে নারী প্রিয় বাক্য বলে— প্রিয়ংবদা
২৭৮. যে নারী বার (সমূহ) গামিনী— বারাঙ্গনা।
২৭৯. যে নারী বীর— বীরাঙ্গনা
২৮০. যে নারী শিশুসন্তানসহ বিধবা— বালপুত্রিকা
২৮১. যে নারী সাগরে বিচরণ করে— সাগরিকা
২৮২. যে নারী সুন্দরী— রামা
২৮৩. যে নারী সূর্যকে দেখে না (অন্তঃপুরে থাকে)— অসূর্যম্পশ্যা
২৮৪. যে নারী স্বয়ং পতি বরণ করে— স্বয়ংবরা
২৮৫. যে নারীর (মেয়ের বিয়ে হয় নি— কুমারী
২৮৬. যে নারীর অসূয়া (হিংসা) নেই— অনসূয়া
২৮৭. যে নারীর দুটি মাত্র পুত্র— দ্বিপুত্রিকা।
২৮৮. যে নারীর নখ শূৰ্পের (কুলা) মত— শূর্পণখা
২৮৯. যে নারীর পঞ্চ স্বামী —পঞ্চভর্তকা
২৯০. যে নারীর বিয়ে হয় না— অনূঢ়া(আইবুড়াে অর্থে)
২৯১. যে নারীর বিয়ে হয়েছে— ঊঢ়া
২৯২. যে নারীর সতীন/শত্রু নেই— নিঃসপ্ত
২৯৩. যে নারীর সন্তান হয় না— বন্ধ্যা
২৯৪. যে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে— নবােঢ়া।
২৯৫. যে নারীর সহবাসে মৃত্যু হয়— বিষকন্যকা
২৯৬. যে নারীর স্বামী (ভর্তা) বিদেশে থাকে— প্রােষিতভর্তৃকা
২৯৭. যে নারীর স্বামী ও পুত্র জীবিত— বীরা/পুরন্ধ্রী
২৯৮. যে নারীর স্বামী ও পুত্র মৃত— অবীরা
২৯৯. যে নারীর স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করেছে— অধিবিন্না
৩০০. যে নারীর হাসি কুটিলতাবর্জিত— শুচিস্মিতা
৩০১. যে নারীর হাসি সুন্দর— সুস্মিতা
৩০২. যে পরের গুণেও দোষ ধরে— অসূয়ক
৩০৩. যে পুত্রের মাতা কুমারী— কানীন
৩০৪. যে পুরুষের স্ত্রী বিদেশে থাকে— প্রােষিতপত্নীক বা প্রােষিতভার্য
৩০৫. যে বিদ্যা লাভ করেছে— কৃতবিদ্য
৩০৬. যে বৃক্ষের ফল হয় কিন্তু ফুল হয় না— বনস্পতি
৩০৭. যে মেঘে প্রচুর বৃষ্টি হয়— সংবর্ত
৩০৮. যে মেয়ের বয়স দশ বৎসর— কন্যকা।
৩০৯. যে রূপ ইচ্ছা— যদৃচ্ছা
৩১০. যে সন্তান পিতার মৃত্যুর পর জন্মে— মরণােত্তরজাতক
৩১১. যে সব গাছ থেকে ঔষধ প্রস্তুত হয়— ঔষধি।
৩১২. যে সমাজের (বর্ণের) অন্তদেশে জন্মে— অন্ত্যজ
৩১৩. যে সর্বত্র গমন করে— সর্বগ
৩১৪. যে সুপথ থেকে কুপথে যায়—উন্মার্গগামী
৩১৫. যেখানে মৃতজন্তু ফেলা হয়— ভাগাড়/উপশল্য
৩১৬. যে-শিশু আটমাসে জন্মগ্রহণ করেছে— আটাসে
৩১৭. রক্ত বর্ণ পদ্ম— কোকনদ
৩১৮. রমণের ইচ্ছা— রিরংসা
৩১৯. রাজহাঁস (পক্ষীর) কর্কশ ডাক— ক্রেঙ্কার
৩২০. রাত্রিকালীন যুদ্ধ— সৌপ্তিক
৩২১. রাত্রির তিনভাগ একত্রে— ত্রিযামা
৩২২. রাত্রির প্রথম ভাগ— পূর্বরাত্র
৩২৩. রাত্রির মধ্যভাগ— মহানিশা
৩২৪. রাত্রির শেষভাগ— পররাত্র
৩২৫. রাহ বা রাস্তায় ডাকাতি— রাহাজানি
৩২৬. রােদে শুকোনাে আম— আমশি
৩২৭. রেশম দিয়ে নির্মিত— রেশমি
৩২৮. লবণ কম দেওয়া হয়েছে এমন— আলুনি
৩২৯. লাফিয়ে চলে যে— প্লবগ (ব্যাঙ/বানর)।
৩৩০. শত্রুকে জয় করেন যিনি— পরঞ্জয় বা শত্রুজিৎ
৩৩১. শত্রুকে হত্যা করেন যিনি— শত্রুঘ্ন ।
৩৩২. শােনামাত্র যার মনে থাকে— শ্রুতিধর
৩৩৩. শুকনাে পাতার শব্দ— মর্মর।
৩৩৪. ষাট বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব হীরক— জয়ন্তী
৩৩৫. সকলের জন্য হিতকর বা মঙ্গলজনক— সর্বজনীন
৩৩৬. সদ্য দোহনকৃত উষ্ণ দুধ— ধাররাষ্ণ
৩৩৭. সব কিছু সহ্য করেন যিনি— সর্বংসহা
৩৩৮. সমুদ্র থেকে হিমালয় পর্যন্ত— আসমুদ্রহিমাচল
৩৩৯. সমুদ্রের ঢেউ— ঊর্মি।
৩৪০. সমুদ্রের ঢেউয়ের শব্দ— কল্লোল
৩৪১. সরােবরে জন্যে যা— সরােজ
৩৪২. সর্বত্র গমন করেন যিনি— সর্বগ
৩৪৩. সাপের খােলস— নিমোক বা কধুক
৩৪৪. সিংহের নাদ (ডাক)— হুঙ্কার
৩৪৫. সূর্যের ভ্রমণপথের অংশ বা পরিমাণ— অয়নাংশ
৩৪৬. সূর্যোদয় থেকে পরবর্তী সূর্যোদয় পর্যন্ত— সাবন
৩৪৭. সূর্যোদয়ের অব্যবহিত পূর্ববর্তী দুই দণ্ডকাল— ব্রাহ্মমুহূর্ত
৩৪৮. সৃষ্টি করার ইচ্ছা— সিসৃক্ষা
৩৪৯. সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বে বিশ্বাস নাই যার— নাস্তিক
৩৫০. সেবা করার ইচ্ছা— শুশ্রুষা
৩৫১. সৈনিকদলের বিশ্রাম শিবির— স্কন্দাবার
৩৫২. স্তন্য পান করে যে— স্তন্যপায়ী।
৩৫৩. স্বপ্নে (ঘুমে) শিশুর স্বগত হাসি-কান্না— দেয়ালা
৩৫৪. স্বমত অন্যের উপর চাপিয়ে দেয় যে— স্বৈরাচারী
৩৫৫. স্বাদ গ্রহণ করা হয়েছে এমন— স্বাদিত
৩৫৬. স্বামীর চিতায় পুড়ে মরা— সহমরণ
৩৫৭. স্বার্থের জন্য অন্যায় অর্থ প্রদান— (ঘুষ) উপদা
৩৫৮. স্মরণের যােগ্য— স্মরণাই
৩৫৯. হরিণের চর্ম— অজিন
৩৬০. হরিণের চর্মের আসন— অজিনাসন
৩৬১. হরেক রকম বলে যে— হরবােলা
৩৬২. হস্ত, অশ্ব, রথ, পদাতিকের সমাহার— চতুরঙ্গ
৩৬৩. হাতির ডাক বৃংহণ বা— বৃংহিত
৩৬৪. হাতির পিঠে আরােহী বসার স্থান— হাওদা
৩৬৫. হাতির শাবক— (বাচ্চা) করভ
৩৬৬. হাতের কজি— মণিবন্ধ
৩৬৭. হাতের কজি থেকে— আঙুলের ডগা পর্যন্ত পাণি
৩৬৮. হাতের কনুই থেকে— কজি পর্যন্ত অংশ প্রকোষ্ঠ
৩৬৯. হাতের চতুর্থ আঙুল— অনামিকা।
৩৭০. হাতের তৃতীয় আঙুল— মধ্যমা।
৩৭১. হাতের তেলাে বা তালু— করতল।
৩৭২. হাতের দ্বিতীয় আঙুল— তর্জনী।
৩৭৩. হাতের পঞ্চম আঙুল— কনিষ্ঠা ।
৩৭৪. হাতের প্রথম আঙুল (বুড়াে আঙুল)— অঙ্গুষ্ঠ
৩৭৫. হিত ইচ্ছা করে যে— হিতৈষী
৩৭৬. হেমন্তকালে উৎপন্ন ফসল— হৈমন্তিক
৩৭৭. যা বিনা যত্নে লাভ করা গিয়েছে— অযত্বলন্ধ।
৩৭৮. যা মর্ম স্পর্শ করে— মর্মস্পর্শী।
৩৭৯. যা সম্পন্ন করতে বহু ব্যয় হয়— ব্যয়বহুল।
৩৮০. যা সাধারণের মধ্যে দেখা যায় না এমন— অনন্যসাধারণ।
৩৮১. যার আকার কুৎসিত— কদাকার।
৩৮২. যার কোনাে উপায় নেই— নিরুপায়।
৩৮৩. যার কোনাে কিছু থেকেই ভয় নেই— অকুতোভয়।
৩৮৪. যার প্রকৃত বর্ণ ধরা যায় না— বর্ণচোরা।
৩৮৫. যার বিশেষ খ্যাতি আছে— বিখ্যাত।
৩৮৬. যে গাছ অন্য গাছকে আশ্রয় করে বাঁচে— পরগাছা।
৩৮৭. যে গাছ কোনাে কাজে লাগে না— আগাছা।
৩৮৮. যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না— বনস্পতি।
৩৮৯. যে নারী জীবনে একমাত্র সন্তান প্রসব করেছে— কাককন্ধ্যা।
৩৯০. যে নারী নিজে বর বরণ করে নেয়— স্বয়ংবরা।
৩৯১. যে নারীর কোনাে সন্তান হয় না— বন্ধ্যা।
৩৯২. যে পুরুষ বিয়ে করেছে— কৃতদার।
৩৯৩. যে পুরুষের চেহারা দেখতে সুন্দর— সুদর্শন।
৩৯৪. যে বাতু থেকে উৎখাত হয়েছে— উদ্বাস্তু।
৩৯৫. যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে— অবিমৃষ্যকারী।
৩৯৬. যে ভবিষ্যতের চিন্তা করে না বা দেখে না— অপরিণামদর্শী।
৩৯৭. যে মেয়ের বিয়ে হয়নি— অনুঢ়া।
৩৯৮. যে শুনেই মনে রাখতে পারে— শ্রুতিধর।
৩৯৯. যে সকল অত্যাচারই সয়ে যায়— সর্বংসহা।
৪০০. শুভ ক্ষণে জন্ম যার— ক্ষণজন্মা।
৪০১. সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা— প্রত্যুদৃগমন।
৪০২. (যে পুরুষ) পত্নী সহ বর্তমান— সপত্নীক।
৪০৩. (যে পুরুষ) স্ত্রীর বশীভূত— স্ত্রৈণ।
৪০৪. অকালে উৎপন্ন কুমড়া— অকালকুষ্মাণ্ড।
৪০৫. অক্ষি পত্রের (চোখের পাতা) লোম— অক্ষিপক্ষ্ম।
৪০৬. অক্ষিতে কাম যার (যে নারীর)— কামাক্ষী।
৪০৭. অক্ষির অগোচরে— পরোক্ষ।
৪০৮. অক্ষির অভিমুখে— প্রত্যক্ষ।
৪০৯. অক্ষির সমীপে— সমক্ষ।
৪১০. অগ্রহায়ণ মাসে সন্ধ্যাকালীন ব্রত (কুমারীদের)— সেঁজুতি।
৪১১. অজ (ছাগল)কে গ্রাস করে যা— অজগর।
৪১২. অতিশয় ঘটা বা জাকজমক— বড়ম্বর।
৪১৩. অধর-প্রান্তের হাসি— বক্রোষ্ঠিকামর।
৪১৪. অনশনে মৃত্যু— প্রায়।
৪১৫. অনুকরণ করার ইচ্ছা— অনুচিকীর্ষা।
৪১৬. অনুসন্ধান করার ইচ্ছা— অনুসন্ধিৎসা।
৪১৭. অন্তরে জল আছে এমন যে (নদী)— অন্তঃসলিলা।
৪১৮. অন্তরে যা ঈক্ষণ (দেখার) যোগ্য— অন্তরিক্ষ।
৪১৯. অন্ন-ব্যঞ্জন ছাড়া অন্য আহার্য— জলপান।
৪২০. অন্য গতি নাই যার— অগত্যা।
৪২১. অন্যের অপেক্ষা করতে হয় না যাকে— অনপেক্ষ।
৪২২. অন্যের মনােরঞ্জনের জন্য অসত্য ভাষণ— উপচার।
৪২৩. অপকার করার ইচ্ছা— অপচিকীর্ষা।
৪২৪. অবজ্ঞায় নাক উঁচু করেন যিনি— উন্নাসিক।
৪২৫. অভ্র (মেঘ) লেহন / স্পর্শ করে যা— অভ্রংলিহ।
৪২৬. অরিকে দমন করে যে— অরিন্দম।
৪২৭. অলঙ্কারের ধ্বনি— শিঞ্জন।
৪২৮. অশ্বের ডাক— হ্রেষা।
৪২৯. আকাশ ও পৃথিবী বা স্বর্গ ও মর্ত্য— ক্রন্দসী।
৪৩০. আকাশ ও পৃথিবীর অন্তরাল— রোদসী।
৪৩১. আকাশে (খ-তে) ওড়ে যে বাজি— খ-ধূপ।
৪৩২. আকাশে (খ-তে) চরে যে— খেচর / খচর।
৪৩৩. আনন্দজনক ধ্বনি— নন্দিঘোষ।
৪৩৪. আভিজাত্যপূর্ণ মনে হলেও আসলে অর্থহীন ও বিভ্রান্তিকর— হিংটিংছট।
৪৩৫. আয়ুর পক্ষে হিতকর— আয়ুষ্য।
৪৩৬. আশীর্বাদ ও অভয়দানসূচক হাতের মুদ্রা— বরাভয়।
৪৩৭. আশ্বিনমাসের পূর্ণিমা তিথি— কোজাগর।
৪৩৮. ইতস্তত গমনশীল বা সঞ্চরণশীল— বিসর্পী।
৪৩৯. ইন্দ্রকে জয় করেন যিনি— ইন্দ্রজিৎ।
৪৪০. ইন্দ্রজাল (জাদু) বিদ্যায় পারদর্শী— ঐন্দ্রজালিক।
৪৪১. ইন্দ্রের অশ্ব— উচ্চৈঃশ্রবা।
৪৪২. ঈষৎ উষ্ণ— কবোষ্ণ।
৪৪৩. উচচানে অবস্থিত ক্ষদ্র কটির— টঙ্গি।
৪৪৪. উদক (জল) পানের ইচ্ছা— উদন্যা।
৪৪৫. উপদেশ ছাড়া লব্ধ প্রথম জ্ঞান— উপজ্ঞা।
৪৪৬. উরস (বক্ষ) দিয়ে হাঁটে যে— উরগ (সর্প)।
৪৪৭. ঋণ শােধের জন্য যে ঋণ করা হয়— ঋণার্ণ।
৪৪৮. ঋতুতে ঋতুতে যজ্ঞ করেন যিনি— ঋত্বিক।
৪৪৯. এক বস্তুতে অন্য বস্তুর কল্পনা— অধ্যাস।
৪৫০. একশত পঞ্চাশ বছর— সার্ধশতবর্ষ।
৪৫১. ঐতিহাসিককালেরও আগের— প্রাগৈতিহাসিক।
৪৫২. কথার মধ্যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রসঙ্গ বা প্রবচনাদি প্রয়োগ— বুনি।
৪৫৩. করার ইচ্ছা— চিকীর্ষা।
৪৫৪. কাচের তৈরি বাড়ি— শিশমহল।
৪৫৫. কাজে যার অভিজ্ঞতা আছে— করিতকর্মা।
৪৫৬. কি করতে হবে তা বুঝতে না পারা— কিংকর্তব্যবিমূঢ়।
৪৫৭. কুকুরের ডাক— বুক্কন।
৪৫৮. কুমারীর পুত্র— কানীনময়।
৪৫৯. কোকিলের ডাক— কুহু।
৪৬০. কোনাে কিছু থেকেই যার ভয় নেই— অকুতোভয়।
৪৬১. ক্ষমা করার ইচ্ছা— চিক্ষমিষা।
৪৬২. ক্ষমার যোগ্য— ক্ষমার্হ।
৪৬৩. ক্ষুদ্র অঙ্গ— উপাঙ্গ।
৪৬৪. ক্ষুদ্র কূপ— পাতকুয়া।
৪৬৫. ক্ষুদ্র গাছ— গাছড়া।
৪৬৬. ক্ষুদ্র গ্রাম— পল্লিগ্রাম।
৪৬৭. ক্ষুদ্র চিহ্ন— বিন্দু।
৪৬৮. ক্ষুদ্র জাতীয় বক— বলাক।
৪৬৯. ক্ষুদ্র ঢাক বা ঢাক জাতীয় বাদ্যযন্ত্র— নাকাড়া।
৪৭০. ক্ষুদ্র তিীয় বকের শ্রেণি— বলাকা।
৪৭১. ক্ষুদ্র নদী— সারণি।
৪৭২. ক্ষুদ্র নাটক— নাটিকা।
৪৭৩. ক্ষুদ্র নালা— নালি।
৪৭৪. ক্ষুদ্র প্রলয়— খণ্ডপ্রলয়।
৪৭৫. ক্ষুদ্র প্রস্তরখণ্ড— নুড়ি।
৪৭৬. অকর্মণ্য গবাদি পশু রাখার স্থান— পিজরাপোল।

0 comments:

__আপনার মতামত নিচে লিখুন। ধন্যবাদ।__