৬ষ্ঠ অধ্যায়টিতে “ডেটাবেজের ব্যবহার” সম্পর্কে বিস্তর ধারণা প্রদান করা হয়েছে। মূলত আজকের দিনে ইন্টারনেট নির্ভর সব কিছুই ডেটাবেজের সাথে সম্পর্কিত। ডেটাবেজ মূলত তথ্য ভান্ডার। সেখানে তথ্যগুলো সুসজ্জিতভাবে বিন্যস্ত থাকে। ডেটাবেজের তথ্যগুলোকে সহজেই এডিট, ডিলিট করা যায়। তবে সবচেয়ে বড় যে সুবিধাটি ডেটাবেজ থেকে আমরা পেয়ে থাকি তা হলো তথ্য সার্চ বা খোঁজ করা। গুগলের সার্চ ইঞ্জিন এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ। অধ্যায়টি পাঠ করলে শিক্ষার্থীদের এ সংক্রান্ত ধারণা আরো সুস্পষ্ট হবে। এ অধ্যায়টি পাঠ শেষে শিক্ষার্থীরা-
- ডেটাবেজ-এর ধারণা বিশ্লেষণ করতে পারবে;
- ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS) ব্যবহারের কৌশলগুলো বর্ণনা করতে পারবে;
- DBMS এর গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারবে; এবং
- ডেটাবেজ সফটওয়্যার ব্যবহার করে একটি ডেটাবেজ তৈরি করতে পারবে।
এই অধ্যায়ের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ পাঠ-
ডেটাবেজ সম্পর্কে ধারণা, ডেটাবেজ প্রোগ্রামের বৈশিষ্ট্য, DBMS এর ব্যবহারের কৌশল, DBMS এর গুরুত্ব, ডেটাবেজ সফটওয়্যার এক্সেস সম্পর্কে ধারণা, ডেটাবেজ টেবিল তৈরি, ডেটা এন্ট্রি করা, ডেটার বর্ণনাক্রমিক ও সংখ্যাক্রমিক বিন্যাস, শর্তযুক্ত তথ্য অনুসন্ধান, কুয়েরি এবং রিপোর্ট, কুয়েরি পদ্ধতিতে তথ্য আহরণ ও সংরক্ষণ, রিপোর্ট তৈরি, ইত্যাদি।

Comments
Post a Comment
__আপনার মতামত নিচে লিখুন। ধন্যবাদ।__